Top Steel Company in Bangladesh
AKS রডের বিস্তারিত বিষয় আলোচনাঃ
আবুল খায়ের স্টীল হলো বাংলাদেশে ইস্পাত শিল্পে সাড়া জাগানো একটি কম্পানী।
এই রড ২০১৫ সাল থেকে আধুনিক প্রযুক্তির মেশিন উৎপাদন শুরু করে ।
তাই আবুল খায়ের ইস্পাত শিল্পকে বলা যায় ,বাংলাদেশের রড কম্পানীর উন্নত ভার্শনের পথ প্রদর্শক ।
Rebar ( বারের ক্ষেত্রে) নির্মাণ প্রকল্পে ব্যবহৃত একটি উচ্চ-মানের রিইনফোর্সিং বার। বর্তমানে চালু করা AKS TMT B500DWR
বার বাজারের সবচেয়ে শক্তিশালী বারগুলির মধ্যে রয়েছে এবং উচ্চ নমনীয়তার শ্রেণী রয়েছে।
এ.কে.এস বিভিন্ন নির্মাণ অ্যাপ্লিকেশনের নির্দিষ্ট চাহিদা মেটাতে ব্যাসের বিস্তৃত পরিসর সরবরাহ করে।
এর রিবারের ব্যাস 8 মিমি থেকে 40 মিমি পর্যন্ত বিস্তৃত।
দেশের বিভিন্ন বড় বড় সরকারি-বেসরকারী প্রজেক্ট এ ব্যবহার ব্যবহার হয়ে থাকে AKS রড এবং স্কয়ারবার।
বছর-বছর ধরে জাতীয় পর্যায়ে সব ধরণের কাজের জন্য বেছে নেওয়া হয় এই আবুল খায়ের এর রড কে ।
দেশের অনেক অব কাঠাম তৈরি হয়েছে এই ইস্পাত দ্বারা ।
ভূমিকম্প প্রতিরোধে আবুল খায়ের স্টীল
এটি সর্বপ্রথম ভূমিকম্প প্রতিরোধী ইস্পাত প্রবর্তন করে।
সম্প্রতি, AKS B500DWR রিইনফোর্সিং বার প্রবর্তন করেছে যা একটি উচ্চ নমনীয়তা শ্রেণীর
ইস্পাত
যা বিশেষভাবে ভূমিকম্প-প্রতিরোধী হওয়ার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
এই পণ্যটি ব্যাপকভাবে পরীক্ষা করা হয়েছে এবং এটি আন্তর্জাতিক মানের সমস্ত প্রযুক্তিগত প্রয়োজনীয়তা পূরণ করে।
এটি বছরের পর বছর আপষহীন ভাবে দেশে সেবা দিয়ে আসছে নির্মান শিল্পে ।
বুয়েট টেস্টে যার মান বাংলাদেশের যার দেশের অন্যান্য Steel কম্পানীকে টেক্কা দিয়ে এখনো এগিয়ে আছে এই ইস্পাত ।
এ থেকে বুঝতে পারি আমরা আমদের যে প্রকল্পে নিচ্ছিন্তে ব্যবহার করতে পারি Abulkhayer Ispat।
বিশেষ গুণাবলী
AKS ISO, IS, BS এবং ASTM এর মতো আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যা নিশ্চিত করে যে পণ্যটি সর্বোচ্চ মানের মান পূরণ করে। ।
AKS-এর সর্বশেষ ISO 9001:2015 সহ BSTI এবং BIS সার্টিফিকেশন চিহ্ন রয়েছে; মান ব্যবস্থাপনা সিস্টেম শংসাপত্র।।
পদ্মা সেতু, ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (মেট্রো রেল), রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ইত্যাদির মতো বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রকল্পে একটি উল্লেখযোগ্য অবদানকারী।
AKS সামাজিক দায়িত্ব এবং দীর্ঘমেয়াদী স্থায়িত্বের জন্য নিবেদিত। ।
তার ক্রিয়াকলাপগুলিতে, ব্যবসাটি টেকসই অনুশীলনগুলি বাস্তবায়ন করেছে যেমন কার্বন নির্গমন হ্রাস করা এবং পরিবেশ বান্ধব উপকরণ ব্যবহার করা।
আপনি আমাদের সাইট থেকে সব সময় আপডেট করা দাম জানতে পারবেন ।
টিএমটি বারে প্রথম উৎপাদক আবুল খায়ের
৭০ বছরের পুরোনো চট্টগ্রামের আবুল খায়ের গ্রুপ যা ঢেউটিন উৎপাদনের মাধ্যমে ইস্পাত খাতে যুক্ত হয় ১৯৯৩ সালে।
এই গ্রুপটি ২০১০ সালে সীতাকুণ্ডের শীতলপুরের কারখানায় এদেশে ১ম ইলেকট্রিক আর্ক ফার্নেসে ইস্পাত উৎপাদন শুরু করে।
এটী ১৪ লাখ টন উৎপাদন করে দেশের সবচেয়ে বড় কারখানা হিসাবে খ্যাতি অর্জন করে । রড উৎপাদন শুরুর পর দ্রুতই দ্বিতীয় অবস্থানে উঠে আসে কোম্পানিটি।
এই কম্পানি সবার ১ম দেশে টিএমটি বার বা রড নিয়ে আসে বাজারে। তাদের টিএমটি বার বা রড শতভাগ পরিশোধিত।
প্রতিষ্ঠানটি ইউরোপ–আমেরিকা থেকে কাঁচামাল আমদানি করে।