Kiam rice cooker price in bangladesh
বন্ধুরা আজ আমরা জানবো কিয়াম রাইচ কুকার এর দাম এবং বিস্তারিত
কিয়ামের আমরা সাধারণত দুই সাইজের রাইস কুকের বাজারে দেখতে পাই যেমনঃ 1.8 LTR এবং 2.8 LTR ।
প্রথমে আমরা 1.8 LTR রাইস কুকার এর দাম এবং বিস্তারিত জানবো
1. Kiam 1.8 rice cooker Double Pot - অর্থাৎ এর সাথে আপনি দুইটি পাত্র পাবেন ।
2. Model: অনেক মডেল হয় 1.8 এর যেকোনো একটা আপনি নিতে পারেন ।
3. Watt:700 - ১.৮ লিটার রাইস কুকার গুলো ৭০০ ওয়াটের হয়ে থাকে ।
3. Non-stick pot
4. stainless steel pot - পাত্র গুলো স্টীলের তৈরি ।
5. Fast cooking - এটা ভাত রান্না হতে মোটা মোটা ২০ থেকে ২৫ মিনিট সময় লাগে ।
6. Washable - এটি পানি দিয়ে পরিষ্কার যোগ এতে কোনো সমস্যা নাই । তবে ধুয়ার পর শুকিয়ে নিতে হবে।
7. Easy to cook of Kiam 1.8 rice cooker - সহজে যে রান্না করতে পারবেন ।
8. Brand Kiam - কিয়াম বাংলাদেশের একটি ব্রান্ড ।
9. Capacity (Litres) 1.8 - ১.৮ লিটারে আপনি ১ কেজি চাউলের ভাত রান্না করতে পারবেন ।
এবার আমরা 2.8 LTR রাইস কুকার এর দাম এবং বিস্তারিত জানবো
1. Kiam 2.8 rice cooker Double Pot - অর্থাৎ এর সাথে আপনি দুইটি পাত্র পাবেন ।
2. Model: অনেক মডেল হয় 2.8 এর যেকোনো একটা আপনি নিতে পারেন ।
3. Watt:700 - ২.৮ লিটার রাইস কুকার গুলো ১১০০ ওয়াটের হয়ে থাকে ।
3. Non-stick pot
4. stainless steel pot - পাত্র গুলো স্টীলের তৈরি ।
5. Fast cooking - এটা ভাত রান্না হতে মোটা মোটি ২০ মিনিট সময় লাগে ।
6. Washable - এটি পানি দিয়ে পরিষ্কার যোগ এতে কোনো সমস্যা নাই । তবে ধুয়ার পর শুকিয়ে নিতে হবে।
7. Easy to cook of Kiam 2.8 rice cooker - সহজে যে রান্না করতে পারবেন ।
8. Brand Kiam - কিয়াম বাংলাদেশের একটি ব্রান্ড ।
9. Capacity (Litres) 2.8 - ২.৮ লিটারে আপনি ২ কেজি চাউলের ভাত রান্না করতে পারবেন ।
kiam price in bangladesh - রাইচ কুকারের মুল্য বা দাম এর তালিকা
কিয়াম রাইচ কুকারের বর্তমান বাজার মুল্য 1.8 LTR এর দাম ২২০০ টাকা ।
এবং 2.8 LTR এর দাম ২৭৫০ টাকা ।
তবে স্থান এবং মডেল ভেদে দামের একটু ব্যবধান হতে পারে । আপনি চাইলে আমাদের ওয়েব সাইট https://rohosso.com/shop.html থেকে এখানে ক্লিক করে কিনতে পারেন অথবা আপনার আশে-পাশের বাজারের যেকোনো দোকান থেকে নিতে পারেন । ওয়ারেন্টি কত দিন কিয়াম কম্পানী ওয়ারেন্টি হিসেবে ১ বছরের ওয়্য্যারেন্টি প্রদান করে ।
বাংলাদেশে এই কার্ডটি প্রত্যেক নাগরিকের জন্য প্রয়োজনীয় হলো একটি অফিসিয়াল আইডেন্টিফিকেশন ডকুমেন্ট। এই কার্ডের প্রয়োজনীয়তা ও সতর্কতা সম্পর্কে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা যায়:
আসলে কি ওয়ারেন্টির প্রয়োজন হয় । কি কি সমস্যা হতে পারে এর বিস্তারিত
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অয়ারেন্টির প্রয়োজন হয় না । কারণ এক বছর একটা রাইচ কুকার অনায়েসে চলে যায় । আর রাইচ কুকারে তেমন কিছু নাই যা নষ্ট হলে রাইচ কুকার আপনাকে চিরতরে ফেলে দিতে হবে। রাইচ কুকারের সমস্যার সব চেয়ে বেশি হলো ম্যাগনেত নষ্ট হওয়া, এই ম্যাগনেটের দাম মাত্র ৩০ টাকা । যারা লাগিয়ে দিবে তাদের বিল সহ ৮০ থেকে ১০০ টাকা নিয়ে থাকে । তাছাড়াও বেশ কিছু কমন সমস্যা হতে পারে যা তেমন ব্যয় বহুল নয় । রাইচ কুকারের যত প্রকারের সমস্যা এবং এর সমাধান নিয়ে নিয়ে আমাদের আরেকটি পর্ব আসবে ইনশাআল্লাহ ।যা দেখে আপনি নিজেই যেকোনো সমস্যার সমাধান করতে পারবেন ।
রাইচ কুকার ব্যবহারে করতে কি কি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
রাইচ ব্যবহারে কি কি সতরকতা অবলবন করা উছিত তা আমার ৭ বছরের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে নিচে দেওয়া হলো ।
১. বিদ্যুৎ এর লাইন: কোনো অবস্থাতেই নরমাল লাইনে এটি চালু করবেন না । তাহলে আপনার কারেন্টের বোর্ডের আগুন ধরে ক্ষতিগ্রস্থ হবেন । এর জন্য অবশ্যই মিস্ত্রি দিয়ে আলাদা লাইন করে নিবেন ।
২। চালু করার আগে user manual পড়ে নিবেন ।
৩ । এমন কোনো শক্ত জিনিস এখানে সিদ্ধ করবেন না যাতে বেশি লোড পড়ে । বেশি লোড পরলে । এর ম্যাগনেট দ্রুত নষ্ট হবে এবং তার গলে যেতে পারে ।
৪. পানির মাপ সঠিক ভাবে দিতে হবে না হলে খাবার নষ্ট হবে ।
৫। চলতি অবস্তায় সরাসরি হাত দিয়ে খাবার ধরবেন না । সর্ট করতে পারে । কারণ আপনার বাসার আর্থিং দুর্বল থাকলে সর্ট করবে।
৬. স্টীলের চামচ ব্যবহার করা উচিত নয় , কারণ এটা বিদুৎ প্রবাহী ।
৭. রাইচ কুকার সব সময় পরিষ্কার রাখতে হবে , ময়লা জমার সু্যোগ দেওয়া যাবে না ।
রাইস কুকার ব্যবহার করতে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যাতে আপনি এটি সুরক্ষিতভাবে ব্যবহার করতে পারেন এবং আপনার স্বাস্থ্য সুরক্ষিত থাকে। নিম্নোক্ত কিছু সতর্কতা মেনে চলা উচিত:
1. **ম রাইস কুকার ব্যবহারের নিয়ম - যানুয়াল অনুসরণ করুন**: রাইস কুকারের ম্যানুয়াল অনুসরণ করুন এবং ব্যবহার নির্দেশনা সঠিকভাবে অনুসরণ করুন।
2. **ম্যাক্সিমাম লেভেল অতিক্রম না করা**: রাইস কুকারের ম্যাক্সিমাম লেভেল অতিক্রম না করার জন্য সতর্ক থাকুন। এটি বিশেষভাবে বড় খাবারের সময়ে গুরুত্বপূর্ণ।
3. **সঠিক দানি প্রয়োগ করা**: দানি সঠিকভাবে প্রয়োগ করুন এবং এটি ঠাণ্ডা আসতে অপেক্ষা করুন প্রয়োগের পূর্বে।
4. **মেয়াদোত্তীর্ণ দানি ব্যবহার না করা**: মেয়াদোত্তীর্ণ দানি ব্যবহার না করার জন্য সতর্ক থাকুন।
5. **পরিস্থিতিকে মোতাদিদ করা**: রাইস কুকার ব্যবহারে প্রায়শই পরিস্থিতিকে মোতাদিদ করা গুরুত্বপূর্ণ। এটি ঠাণ্ডা প্রয়োজন করে এবং প্রেসারের কারণে এটি খোলা হয়না সেটি নিশ্চিত করুন প্রয়োজনীয় সময়ে।
6. **সঠিক তাপমাত্রা অনুসরণ করা**: রাইস কুকারে সঠিক তাপমাত্রা অনুসরণ করার জন্য তাপমাত্রা মাপন যন্ত্র ব্যবহার করা উচিত।
7. **পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা**: রাইস কুকারে খাবার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে নিন যাতে খাবার না জলে যায় বা যে কোনও অস্থিতি থাকতে পারে।
8. **প্রাথমিক মোতাদিদ করা**: প্রথম কয়েকটি বার রাইস কুকার ব্যবহারে মোতাদিদ করা উচিত, যাতে আপনি তার সঠিক ফাংশন এবং তাপমাত্রা পরিস্থিতি বুঝতে পারেন।
9. **যত্নশীল হওয়া**: রাইস কুকার ব্যবহারে অত্যন্ত যত্নশী ল হোন, যাতে আপনি আপনার নিজের ও অন্যকে নিরাপদে রাখতে পারেন। রাইস কুকার ব্যবহারে এই সতর্কতা মেনে চললে আপনি সুরক্ষিতভাবে খাবার প্রস্তুত করতে পারবেন এবং সুরক্ষিতভাবে ব্যবহার করতে পারবেন।